বরিশাল বিদেশ ডেস্ক
প্রকাশ : ১৯ আগষ্ট ২০২৩, ১১:০৮ এএম
ব্রিটেনের ইতিহাসে মাত্র তিনজনকে আমৃত্যু কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। তাদের একজন হলেন লুসি। কে সেই লুসি? তিনি হলেন একজন নার্স। হাসপাতালে চিকিৎসাধীন সাতটি নবজাতক শিশুকে মেরে ফেলার জন্য তার এই দণ্ড। এ ছাড়া একই ইউনিটের আরও ছয় শিশুকে হত্যাচেষ্টার অভিযোগেও তিনি দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন।
দ্য গার্ডিয়ানের খবরে বলা হয়েছে, লুসি লেটবি নামের ওই নার্সের বয়স ৩৩ বছর। নর্থ-ওয়েস্ট ইংল্যান্ডের কাউটেস অব চেস্টার হাসপাতালের নবজাতক পরিচর্যা ইউনিটে কাজ করার সময় তিনি নির্মম এসব ঘটনা ঘটান।
২০১৫ সালের জুন থেকে ২০১৬ সালের জুন পর্যন্ত ওই হাসপাতালে কাজ করার সময় অত্যন্ত দুর্বল শিশুদের মৃত্যুর পথে ঠেলে দেন তিনি। শিশুদের মা-বাবা বা অন্য নার্সরা সরে যাওয়া মাত্র তিনি শিশুদের হত্যা করে ফেলতেন।
তার হাতে মৃত্যুবরণকারী শিশুদের মধ্যে একত্রে জন্ম নেওয়া তিন শিশুর দুটিও ছিল। ২৪ ঘণ্টার ব্যবধানে তিনি তাদের হত্যা করেন। স্বল্প ওজনের (এক কেজির কম) একটি মেয়েশিশুকে তিনি অতিরিক্ত বাতাস দিয়ে হত্যা করেছিলেন। আর ১০ সপ্তাহের একটি অপরিণত শিশুকে চতুর্থবার চেষ্টায় হত্যা করেন।
মামলার কৌঁসুলিরা জানিয়েছেন, লুসি কয়েকটি শিশুর দেহে ইনজেকশনের মাধ্যমে ইনসুলিন ও বাতাস ঢুকিয়ে এবং বাকিদের জোর করে দুধ খাইয়ে হত্যা করেছেন। কয়েকজন শিশুর ওপর একাধিকবার আক্রমণ করে তিনি তাদের মৃত্যু নিশ্চিত করেছেন।
এই তদন্তের জন্য ২০১৮ ও ২০১৯ সালে লুসিকে দুবার গ্রেফতার করে ব্রিটিশ পুলিশ। এর পর ২০২০ সালের নভেম্বরে আবার গ্রেফতার হন লুসি। পুলিশ তার বাড়ি তল্লাশির সময় তার লেখা একটি চিরকুট পায়।
তাতে লুসি লেখেন, আমি তাদের খুন করেছি। কারণ তাদের যত্ন নেওয়ার মতো যথেষ্ট ভালো মানুষ আমি না। আমি ভীষণ খারাপ মানুষ। আমি শয়তান, আমিই এ কাজ করেছি।
শুক্রবার আদালত তার সাজা ঘোষণা করে।
তাদেরই একজন লুসি
ব্রিটেনের ইতিহাসে মাত্র তিনজনকে আমৃত্যু কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। তাদের একজন হলেন লুসি। কে সেই লুসি? তিনি হলেন একজন নার্স। হাসপাতালে চিকিৎসাধীন সাতটি নবজাতক শিশুকে মেরে ফেলার জন্য তার এই দণ্ড। এ ছাড়া একই ইউনিটের আরও ছয় শিশুকে হত্যাচেষ্টার অভিযোগেও তিনি দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন।
দ্য গার্ডিয়ানের খবরে বলা হয়েছে, লুসি লেটবি নামের ওই নার্সের বয়স ৩৩ বছর। নর্থ-ওয়েস্ট ইংল্যান্ডের কাউটেস অব চেস্টার হাসপাতালের নবজাতক পরিচর্যা ইউনিটে কাজ করার সময় তিনি নির্মম এসব ঘটনা ঘটান।
২০১৫ সালের জুন থেকে ২০১৬ সালের জুন পর্যন্ত ওই হাসপাতালে কাজ করার সময় অত্যন্ত দুর্বল শিশুদের মৃত্যুর পথে ঠেলে দেন তিনি। শিশুদের মা-বাবা বা অন্য নার্সরা সরে যাওয়া মাত্র তিনি শিশুদের হত্যা করে ফেলতেন।
তার হাতে মৃত্যুবরণকারী শিশুদের মধ্যে একত্রে জন্ম নেওয়া তিন শিশুর দুটিও ছিল। ২৪ ঘণ্টার ব্যবধানে তিনি তাদের হত্যা করেন। স্বল্প ওজনের (এক কেজির কম) একটি মেয়েশিশুকে তিনি অতিরিক্ত বাতাস দিয়ে হত্যা করেছিলেন। আর ১০ সপ্তাহের একটি অপরিণত শিশুকে চতুর্থবার চেষ্টায় হত্যা করেন।
মামলার কৌঁসুলিরা জানিয়েছেন, লুসি কয়েকটি শিশুর দেহে ইনজেকশনের মাধ্যমে ইনসুলিন ও বাতাস ঢুকিয়ে এবং বাকিদের জোর করে দুধ খাইয়ে হত্যা করেছেন। কয়েকজন শিশুর ওপর একাধিকবার আক্রমণ করে তিনি তাদের মৃত্যু নিশ্চিত করেছেন।
এই তদন্তের জন্য ২০১৮ ও ২০১৯ সালে লুসিকে দুবার গ্রেফতার করে ব্রিটিশ পুলিশ। এর পর ২০২০ সালের নভেম্বরে আবার গ্রেফতার হন লুসি। পুলিশ তার বাড়ি তল্লাশির সময় তার লেখা একটি চিরকুট পায়।
তাতে লুসি লেখেন, আমি তাদের খুন করেছি। কারণ তাদের যত্ন নেওয়ার মতো যথেষ্ট ভালো মানুষ আমি না। আমি ভীষণ খারাপ মানুষ। আমি শয়তান, আমিই এ কাজ করেছি।
শুক্রবার আদালত তার সাজা ঘোষণা করে।
সম্পাদক ও প্রকাশক: শাহীনা আজমীন ।। স্বত্ব © বরিশাল নিউজ ২০২৪
Developed By NextBarisal
মন্তব্য লিখুন