যৌতুক না পেয়ে স্ত্রীকে নির্যাতন করার অভিযোগে স্বামী সজিবকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছে বরগুনার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন বিশেষ ট্রাইব্যুনাল। 

ট্রাইব্যুনালের বিচারক ও জেলা জজ মশিউর রহমান খান জামিনের আবেদন না মঞ্জুর করে রবিবার এ আদেশ দিয়েছেন।

সজিব পটুয়াখালী জেলার মির্জাগঞ্জ উপজেলার বাজিতা গ্রামের আবুল কালামের ছেলে। বরগুনা জেলা কারাগারে কারারক্ষী হিসেবে কর্মরত তিনি। 

সজিবের স্ত্রী মুক্তা ইসলাম ওই ট্রাইব্যুনালে বাদী হয়ে এ বছরের ৬ মার্চ অভিযোগ করেন, সজিবের সঙ্গে বাদী মুক্তার প্রেমের সম্পর্ক হলে সজিব তাকে ২০২২ সালের ৮ ডিসেম্বর বিয়ে করেন। বরগুনা কারাগারে চাকরির সুবাদে বরগুনার উপকণ্ঠে মনসাতলী বাসাভাড়া নিয়ে তারা সেখানে বসবাস করতেন।

ওই বাসায় এ বছর ২০ ফেব্রুয়ারি বেলা দেড়টায় সাজিব তার স্ত্রীর নিকট পাঁচ লাখ টাকা যৌতুক দাবি করে। পরে মুক্তা ইসলাম যৌতুক দিতে অস্বীকার করলে সজিব উত্তেজিত হয়ে তার স্ত্রীকে মারধর করে। 

মুক্তা ইসলাম মামলা করার পরে বরগুনা সমাজসেবা কর্মকর্তা বাদীর পক্ষে তদন্ত প্রতিবেদন ওই ট্রাইব্যুনালে দাখিল করেন। বাদী বলেন, সজিব আমাকে ভালোবাসার ফাঁদে ফেলে শারীরিক সম্পর্ক করে আমাকে বিয়ে করেছে। আবার পাঁচ লাখ টাকা যৌতুক দাবি করে নির্যাতন করেন। মুক্তার বাড়ি বরিশাল জেলার বাকেরগঞ্জ উপজেলায়।

যৌতুকের দাবিতে স্ত্রী নির্যাতন, কারারক্ষী কারাগারে

যৌতুক না পেয়ে স্ত্রীকে নির্যাতন করার অভিযোগে স্বামী সজিবকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছে বরগুনার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন বিশেষ ট্রাইব্যুনাল। 

ট্রাইব্যুনালের বিচারক ও জেলা জজ মশিউর রহমান খান জামিনের আবেদন না মঞ্জুর করে রবিবার এ আদেশ দিয়েছেন।

সজিব পটুয়াখালী জেলার মির্জাগঞ্জ উপজেলার বাজিতা গ্রামের আবুল কালামের ছেলে। বরগুনা জেলা কারাগারে কারারক্ষী হিসেবে কর্মরত তিনি। 

সজিবের স্ত্রী মুক্তা ইসলাম ওই ট্রাইব্যুনালে বাদী হয়ে এ বছরের ৬ মার্চ অভিযোগ করেন, সজিবের সঙ্গে বাদী মুক্তার প্রেমের সম্পর্ক হলে সজিব তাকে ২০২২ সালের ৮ ডিসেম্বর বিয়ে করেন। বরগুনা কারাগারে চাকরির সুবাদে বরগুনার উপকণ্ঠে মনসাতলী বাসাভাড়া নিয়ে তারা সেখানে বসবাস করতেন।

ওই বাসায় এ বছর ২০ ফেব্রুয়ারি বেলা দেড়টায় সাজিব তার স্ত্রীর নিকট পাঁচ লাখ টাকা যৌতুক দাবি করে। পরে মুক্তা ইসলাম যৌতুক দিতে অস্বীকার করলে সজিব উত্তেজিত হয়ে তার স্ত্রীকে মারধর করে। 

মুক্তা ইসলাম মামলা করার পরে বরগুনা সমাজসেবা কর্মকর্তা বাদীর পক্ষে তদন্ত প্রতিবেদন ওই ট্রাইব্যুনালে দাখিল করেন। বাদী বলেন, সজিব আমাকে ভালোবাসার ফাঁদে ফেলে শারীরিক সম্পর্ক করে আমাকে বিয়ে করেছে। আবার পাঁচ লাখ টাকা যৌতুক দাবি করে নির্যাতন করেন। মুক্তার বাড়ি বরিশাল জেলার বাকেরগঞ্জ উপজেলায়।